On August 20th, 1989, Lyle and Erik Menendez shot and killed their own parents. Until then, this Beverly Hills family had been a portrait of the American Dream. How did it go so wrong? To listen to all four episodes of 'The Menendez Brothers' right now and ad-free, go to IntoHistory.com . Subscribers enjoy uninterrupted listening, early releases, bonus content and more, only available at IntoHistory.com . If you or someone you know is in crisis, there is free help available at mhanational.org Learn more about your ad choices. Visit megaphone.fm/adchoices…
সূরা আন-নাস ( আরবি : سورة الناس; মানবজাতি ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৪ তম এবং সর্বশেষ সূরা ; এর আয়াত , অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৬ এবং রূকু , তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আন-নাস মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। [১] এর ছয় আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পূর্ববর্তী সূরা আল-ফালাককে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত । [২] নামকরণ সূরা আল-ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে। [৩] [৪] [৫] শানে নুযূল সূরা ফালাক ও পরবর্তী সূরা আন নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্ (সাঃ) - এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। জিবরাঈল আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসূলুল্লাহ্ লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন। [৬] হযরত আয়েশা থেকে বর্ণিত আছে, রসূলুল্লাহ্ - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের মিত্র মুনাফিক লবীদ ইবনে আ'সাম জাদু করেছে। আবার প্রশ্ন হলঃ কি বস্তুতে জাদু করেছে? উত্তর হল, একটি চিরুনীতে। আবার প্রশ্ন হল, চিরুনীটি কোথায়? উত্তর হল, খেজুর ফলের আবরণীতে 'বির যরোয়ান' কূপে একটি পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। অতঃপর রসূলুল্লাহ্ তিনি কূপে গেলেন এবং বললেনঃ স্বপ্নে আমাকে এই কূপই দেখানো হয়েছে। অতঃপর চিরুনীটি সেখান থেকে বের করে আনলেন। [৭] বাংলা অনুবাদ বলুন, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি মানুষের পালনকর্তার।মানুষের অধিপতির,মানুষের মা' বুদের,তার অনিষ্ট থেকে, যে কুমন্ত্রণা দেয় ও আত্মগোপন করে,যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে,জ্বিনের মধ্য থেকে অথবা মানুষের মধ্য থেকে। হাদিস আবু দাউদ, তিরমিযী ও নাসায়ীর এক দীর্ঘ রেওয়ায়েতে রসুলুল্লাহ বলেনঃ সহীহ মুসলিমে ওকবা ইবনে আমের -এর বর্ণিত হাদীসে রসূলুল্লাহ বলেনঃ এক সফরে রসূলুল্লাহ ওকবা ইবনে আমেন -কে সূরা ফালাক এবং সূরা নাস পাঠ করালেন, অত:পর মাগরিবের নামাযে এ সূরাদ্বয়ই তেলাওয়াত করে বললেনঃঅন্য হাদীসে তিনি প্রত্যেক নামাযের পর সূরাদ্বয় পাঠ করার আদেশ করেছেন। - (আবু দাউদ, নাসায়ী) হযরত আবদুল্লাহ ইবনে হাবীব বর্ণনা করেন,- (মাযহারী) [৯] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Nas #নাস #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আল-ফালাক ( আরবি : سورة الفلق; নিশিভোর ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১৩ তম সূরা ; এর আয়াত , অর্থাৎ বাক্য সংখ্যা ৫ এবং রূকু , তথা অনুচ্ছেদ সংখ্যা ১। সূরা আল-ফালাক মদীনায় অবতীর্ণ হয়েছে; যদিও কোন কোন বর্ণনায় একে মক্কায় অবতীর্ণ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। [১] এর পাঁচ আয়াতে শয়তানের অনিষ্ট থেকে সুরক্ষার জন্য সংক্ষেপে আল্লাহর নিকট প্রার্থণা করা হয়। এই সূরাটি এবং এর পরবর্তী সূরা আন-নাসকে একত্রে মু'আওবিযাতাইন (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু'টি সূরা) নামে উল্লেখ করা হয়। অসুস্থ অবস্থায় বা ঘুমের আগে এই সূরাটি পড়া একটি ঐতিহ্যগত সুন্নত । [২] নামকরণ সূরা ফালাক ও সূরা আন-নাস আলাদা আলাদা সূরা হলেও এদের পারস্পরিক সম্পর্ক এত গভীর ও উভয়ের বিষয়বস্তু পরস্পরের সাথে এত বেশি নিকট সম্পর্কিত যে এদেরকে একত্রে “মু’আওবিযাতাইন” (আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাওয়ার দু’টি সূরা) নামে ডাকা হয়; আর এই সূরা দু’টি নাযিলও হয়েছে একই সাথে একই ঘটনার পরি-প্রেক্ষিতে। [৩] [৪] [৫] শানে নুযূল সূরা আল ফালাক ও পরবর্তী সূরা নাস একই সাথে একই ঘটনায় অবতীর্ণ হয়েছে। মুসনাদে আহমদে বর্ণিত আছে, জনৈক ইহু্দী রসূলুল্লাহ্ (সা:) - এর উপর জাদু করেছিল। ফলে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। [[জিবরাঈল] (আ:)] আগমন করে সংবাদ দিলেন যে, জনৈক ইহু্দী জাদু করেছে এবং যে জিনিসে জাদু করা হয়েছে, তা অমুক কুপের মধ্যে আছে। রসুলুল্লাহ (সা:) লোক পাঠিয়ে সেই জিনিস কূপ থেকে উদ্ধার করে আনলেন। তাতে কয়েকটি গিরু ছিল। তিনি এই সূরা দুটি পড়ে ফুক দেওয়ায় গিরুগুলো সাথে সাথে খুলে যায় এবং তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে শয্যা ত্যাগ করেন। [৬] হযরত আয়েশা (রা:) থেকে বর্ণিত আছে, রসুলুল্লাহ (সা:) - এর উপর জাদু করলে তার প্রভাবে তিনি মাঝে মাঝে দিশেহারা হয়ে পড়তেন এবং যে কাজটি করেননি, তাও করেছেন বলে অনুভব করতেন। একদিন তিনি হযরত আয়েশা (রা:) -কে বললেনঃ আমার রোগটা কি, আল্লাহ্ তা'আলা তা আমাকে বলে দিয়েছেন। (স্বপ্নে) দুব্যক্তি আমার কাছে আসল এবং একজন শিয়রের কাছে ও অন্যজন পায়ের কাছে বসে গেল। শিয়রের কাছে উপবিষ্ট ব্যক্তি অন্য জনকে বলল, তাঁর অসুখটা কি? অন্যজন বললঃ ইনি জাদুগ্রস্ত। প্রথম ব্যক্তি জিজ্ঞেস করলঃ কে জাদু করেছে? উত্তর হল, ইহুদীদের মিত্র মুনাফিক লবীদ ইবনে আ'সাম জাদু করেছে। আবার প্রশ্ন হলঃ কি বস্তুতে জাদু করেছে? উত্তর হল, একটি চিরুনীতে। আবার প্রশ্ন হল, চিরুনীটি কোথায়? উত্তর হল, খেজুর ফলের আবরণীতে 'বির যরোয়ান' কূপে একটি পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। অতঃপর রসূলুল্লাহ্ (সা:) সে কূপে গেলেন এবং বললেনঃ স্বপ্নে আমাকে এই কূপই দেখানো হয়েছে। অতঃপর চিরুনীটি সেখান থেকে বের করে আনলেন। [৭] মুসনাদে আহমদের রেওয়ায়েতে আছে, রসুলুল্লাহ (সা:) -এর এই অসুখ ছয় মাস স্থায়ী হয়েছিল। [৮] হাদিস আবু দাউদ, তিরমিযী ও নাসায়ীর এক দীর্ঘ রেওয়ায়েতে রসুলুল্লাহ (সা:) বলেনঃ যে ব্যক্তি সকাল-বিকাল সূরা এখলাস, ফালাক ও নাস পাঠ করে তা তাকে বালা-মসীবত থেকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যে যথেষ্ট হয়। - (ইবনে-কাসীর) [৯] সহীহ মুসলিমে ওকবা ইবনে আমের -এর বর্ণিত হাদীসে রসূলুল্লাহ (সা:) বলেনঃ তোমরা লক্ষ্য করেছ কি, অদ্য রাত্রিতে আল্লাহ তাআলা আমার প্রতি এমন আয়াত নাযিল করেছেন, যার সমতুল্য আয়াত দেখা যায় না। অর্থাৎ ক্বুল আউযু বিরাব্বিল ফালাক এবং ক্বুল আউযু বিরাব্বিল নাস আয়াতসমূহ। অন্য এক রেওয়ায়েতে আছে, তওরাত, ইঞ্জীল, যাবুর এবং কোরআনেও অনুরূপ অন্য কোন সূরা নেই। এক সফরে রসূলুল্লাহ (সা:) ওকবা ইবনে আমেন -কে সূরা ফালাক এবং সূরা নাস পাঠ করালেন, অত:পর মাগরিবের নামাযে এ সূরাদ্বয়ই তেলাওয়াত করে বললেনঃ এই সূরাদ্বয় নিদ্রা যাওয়ার সময় এবং নিদ্রা শেষে বিছানা থেকে উঠার সময়ও পাঠ করো। অন্য হাদীসে তিনি প্রত্যেক নামাযের পর সূরাদ্বয় পাঠ করার আদেশ করেছেন। - (আবু দাউদ, নাসায়ী) [১০] হযরত আবদুল্লাহ ইবনে হাবীব বর্ণনা করেন, এক রাত্রিতে বৃষ্টি ও ভীষণ অন্ধকার ছিল। আমরা রসূলুল্লাহ (সা:) -কে খুঁজতে বের হলাম। যখন তাকে পেলাম, তখন প্রথমেই তিনি বললেনঃ বল। আমি আরয করলাম, কি বলব? তিনি বললেনঃ সূরা এখলাস ও সূরা নাস সূরাদ্বয়। সকাল-সন্ধ্যায় এগুলো তিন বার পাঠ করলে তুমি প্রত্যেক কষ্ট থেকে নিরাপদ থাকবে। - (মাযহারী) [১০] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Falaq #ফালাক #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
স্রষ্টার একত্ববাদের ঘোষণা [১] বা একনিষ্ঠতা ( Arabic : الْإِخْلَاص, আল-ইখলাস ) [২] বা একত্ববাদ ( আরবি : التوحيد, আত-তাওহীদ ), [৩] যা সাধারণত সূরা আল-ইখলাস নামে পরিচিত, হলো কুরআনের ১১২ তম অধ্যায় ( সূরা )। কুরআন এর এই ( সূরা )টি মুসলমাগণ বিশেষভাবে অনুশীলন করেন, এবং ইসলাম এর দ্বিতীয় উৎস (হাদিস) সূরাটিকে পুরো কুরআনের এক-তৃতীয়াংশের সমান বলে ঘোষণা করে। বলা হয় যে, সূরা ইখলাস ( নবুয়ত লাভের পর) মুহাম্মাদ ও কুরাইশ পৌত্তলিকদের দ্বন্দ্ব চলাকালীন মুহাম্মাদ (সল্লল্লহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সাথে আল্লাহর বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে চ্যালেঞ্জের জবাব দিয়েছিল। [৬] আল-ইখলাস কেবল এই সূরার নামই নয়, এর বিষয়বস্তুর শিরোনামও, কারণ এটি একমাত্র তাওহীদের সাথে সম্পর্কিত। সাধারনত কুরআনের অন্যান্য সূরাগুলো তদ্বীয় একটি শব্দের নামে নামকরণ করা হয়েছে। তবে এই সূরাতে ইখলাস শব্দটি কোথাও পাওয়া যায় না। অর্থাৎ, এর অর্থ এবং বিষয় বিবেচনায় রেখে এ নাম দেওয়া হয়েছে। [৪] বলুন (হে নবি), আল্লাহ এক ও অদ্বিতীয়; আল্লাহ অমুখাপেক্ষী; তিনি কাউকে জন্ম দেননি,কেউ তাঁকে জন্ম দেননি; আর কেউই তাঁর সমতুল্য নয়। [৫] Meaning 1. Say: He, Allah, is Ahad (The Unique One of Absolute Oneness, i.e., single and indivisible with absolute and permanent unity and distinct from all else, who is unique in It’s essence, attributes, names and acts, The One who has no second, no associate, no parents, no offspring, no peers, free from the concept of multiplicity or divisibility , and far from conceptualization and limitation, and there is nothing like Him in any respect). [8] [9] [10] 2. Allah is al-Samad [ ar ] (The Ultimate Source of ALL existence, The uncaused cause Who created all things out of nothing, Who is eternal, absolute, immutable, perfect, complete, essential, independent, and self-sufficient; Who does not need to eat or drink, sleep or rest; Who needs nothing while all of creation is in absolute need of Him; The One eternally and constantly required and sought, depended upon by all existence and to whom all matters will ultimately return). [11] [9] [12] [13] 3. He begets not, nor is He begotten (He is Unborn and Uncreated, has no parents, wife or offspring). 4. And there is none comparable (equal, equivalent or similar) to Him. [14] [15] Hadith According to hadiths, this surah is an especially important and honored part of the Quran: Narrated Abu Said Al-Khudri: A man heard another man reciting (in the prayers): 'Say (O Muhammad): "He is Allah, the One." (112.1) And he recited it repeatedly. When it was morning, he went to the Prophet and informed him about that as if he considered that the recitation of that Sura by itself was not enough. Allah's Apostle said, "By Him in Whose Hand my life is, it is equal to one-third of the Quran."[18][19] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ikhlas #ইখলাস #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আল লাহাব ( আরবি : سورة اﻟﻠﻬﺐ) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১১ তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ৫ এবং সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। আবু লাহাবের আসল নাম ছিল আবদুল ওয্যা। সে ছিল আবদুল মোত্তালিবের অন্যতম সন্তান। গৌরবর্ণের কারণে তার ডাক নাম হয়ে যায় আবু লাহাব। কোরআন পাক তার আসল নাম বর্জন করেছে। কারণ সেটা মুশরিকসুলভ । এছাড়া "আবু লাহাব" ডাক নামের মধ্যে জাহান্নামের সাথে বেশ মিলও রয়েছে। সে রসূলুল্লাহ্ - এর কট্টর শত্রু ও ইসলামের ঘোর বিরোধী ছিল এবং রসূলুল্লাহ্ -কে কষ্ট দেয়ার প্রয়াস পেত। তিনি যখন মানুষকে ঈমানের দাওয়াত দিতেন, তখন সে সাথে সাথে যেয়ে তাকে মিথ্যাবাদী বলে প্রচার করত। নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান এটি মাক্কি সূরা, বোখারী ও মুসলিম এর বর্ণনানুসারে, রসুল সঃ এর উপরে যখন অবতীর্ণ হয় "আর আপনি আপনার নিকটজনদেরকে ভীতি প্রদর্শন করুন" তখন তিনি সঃ সাফা পর্বতের চূড়ায় তার আত্মীয় স্বজনদেরকে সমবেত করে তাদেরকে আল্লাহ্র ভয় প্রদর্শন করেন। প্রতিউত্তরে আবু লাহাব কটাক্ষ করলে সূরাটির সুত্রপাত হিসাবে প্রথম তিন আয়াত অবতীর্ণ হয়। শানে নুযূল আল্লাহ্ একটি আয়াত অবতীর্ণ করলে রসূলুল্লাহ্ সাফা পর্বতে আরোহণ করে কোরাইশ গোত্রের উদ্দেশে "আবদে মানাফ" ও "আবদুল মোত্তালিব" ইত্যাদি নাম সহকারে ডাক দিলেন। এভাবে ডাক দেয়া তখন আরবে বিপদাশংকার লক্ষণ রূপে বিবেচিত হত। ডাক শুনে কোরাইশ গোত্র পর্বতের পাদদেশে একত্রিত হল। রসূলুল্লাহ্ বললেনঃ "যদি আমি বলি যে, একটি শত্রুদল ক্রমশঃই এগিয়ে আসছে এবং সকাল বিকাল যে কোন সময় তোমাদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়বে, তবে তোমরা আমার কথা বিশ্বাস করবে কি?" সবাই একবাক্যে বলে উঠলঃ "হাঁ, অবশ্যই বিশ্বাস করব।" অতঃপর তিনি বললেনঃ "আমি (শিরক ও কুফরের কারণে আল্লাহ্র পক্ষ থেকে নির্ধারিত) এক ভীষণ আযাব সর্ম্পকে তোমাদেরকে সতর্ক করছি।" একথা শুনে আবু লাহাব বললঃ "ধ্বংস হও তুমি, এজন্যেই কি আমাদেরকে একত্রিত করেছ?" অতঃপর সে রসূলুল্লাহ্ -কে পাথর মারতে উদ্যত হল। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সূরা লাহাব অবতীর্ণ হয়।[১] বাংলা অনুবাদঃ ধ্বংস হোক আবু লাহাবের হস্তদ্বয় এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার ধন-সম্পদ আর সে যা অর্জন করেছে তা তার কোন কাজে আসল না। অচিরেই সে শিখা বিশিষ্ট জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করবে, আর তার স্ত্রীও- যে কাঠবহনকারিণী (যে কাঁটার সাহায্যে নবী-কে কষ্ট দিত এবং একজনের কথা অন্যজনকে ব’লে পারস্পরিক বিবাদের আগুন জ্বালাত)। আর (দুনিয়াতে তার বহনকৃত কাঠ-খড়ির পরিবর্তে জাহান্নামে) তার গলায় শক্ত পাকানো রশি বাঁধা থাকবে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Masad #লাহাব #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আন নাসর ( আরবি : سورة النصر) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১১০ তম সূরা । তাফসীরকারীদের সর্বসম্মত অভিমত এই যে, সূরাটি মদীনায় অবতীর্ণ এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩টি। সূরা নছর-এর অপর নাম সূরা "তাওদী"। "তাওদী" শব্দের অর্থ বিদায় করা। এ সূরায় রসূলে কারীম -এর ওফাত নিকটবর্তী হওয়ার ইঙ্গিত আছে বিধায় এর নাম "তাওদী" হয়েছে। [১] হযরত ইবনে আব্বাস থেকে বর্ণিত আছে যে, সূরা নছর কোরআনের সর্বশেষ একদফায় পূর্ণাঙ্গভাবে অবতীর্ণ সূরা। অর্থাৎ, এরপর কোন সম্পূর্ণ সূরা একদফায় অবতীর্ণ হয়নি, অন্যান্য সূরার আয়াত নাযিল হয়েছে। অত:এব কারো কারো বর্ণনায় সূরা আন নছরের পর কোন কোন আয়াত নাযিল হওয়ার যে তথ্য পাওয়া যায়, তা এর পরিপন্থী নয়। সূরা ফাতেহাকে এই অর্থেই কোরানের সর্বপ্রথম সূরা বলা হয়। আর্থাৎ, সম্পূর্ণ সূরারূপে একদফায় সূরা ফাতিহাই সর্বপ্রথম নাযিল হয়েছে। সুতরাং সূরা আলাক , মুদ্দাস্সির ইত্যাদির কোন কোন আয়াত পূর্বে নাযিল হলেও তা এর পরিপন্থী নয়। [২] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান ঠিক কখন এ সূরাটি নাযিল হয়েছিল সে সম্পর্কে বিভিন্ন বর্ণনা পাওয়া যায়। হযরত ইবনে ওমর বলেনঃ সূরা নছর বিদায় হজ্বে অবতীর্ণ হয়েছে।[৩] এরপর "আলইয়াওমা আকমালতু লাকুম দিনাকুম" আয়াত অবতীর্ণ হয়। এর পর রসূলুল্লাহ্ মাত্র আশি দিন জীবিত ছিলেন। রসূলুল্লাহ্ -এর জ়ীবনের যখন মাত্র পঞ্চাশ দিন বাকী ছিল, তখন কামালার আয়াত নাযিল হয়। অতপরঃ মৃত্যুর পঁয়ত্রিশ দিন বাকী থাকার সময় "লাকাদ যা-আকুম রাসূলুম মিন আনফুছিকুম আযীযুন আলাইহি ..." আয়াতটি অবতীর্ণ হয় এবং একুশ দিন বাকী থাকার সময় ইত্তাক্বু ইয়াওমান তুরযাউনা ফিহী ..." আয়াতটি অবতীর্ণ হয়।[৪] শানে নুযূল এই সূরার আয়াতসমূহ নবী মুহাম্মদ কে উদ্দেশ্য করে বর্ণিত। মক্কা বিজয়ের লক্ষণসমূহ পরিস্ফুট হয়ে ওঠা এবং এ বিজয়ের মাধ্যমে দুনিয়াতে ইসলামের রাসুল মুহাম্মদ -এর আগমন ও অবস্থানের উদ্দেশ্য পূর্ণ হয়ে যাওয়ার সমাসন্নতার পরিপ্রেক্ষিতে এই সূরাটি নাযিল হয়ে থাকবে। এ সূরার অন্যতম তাৎপর্য এই যে মৃত্যু নিকটবর্তী প্রতীয়মান হলে মুসলমান ব্যক্তিকে তাসবীহ ও ইস্তেগফার করতে হবে।[৫] আয়িশা (রা:) থেকে বর্ণিত যে, সূরা আন নাসর নাযিল হওয়ার পর রাসুল প্রত্যেক নামাযের পর ‘সুবহানাকা রাব্বানা ওয়া বেহামদিকা আল্লাহুম্মাগ ফিরলি’ দুয়াটি পাঠ করতেন। উম্মে সালমা থেকে বর্ণিত যে, সূরা আন নছর নাযিল হওয়ার পর থেকে রাসুল (সা:) সর্বাবস্থায় ‘সুবহানাল্লাহে ওয়া বেহামদিহি আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আ তুউবু ইলাইহি’ দুয়াটি পাঠ করতেন এবং, অতঃপর, এই দুয়া পাঠের যুক্তিস্বরূপ সূরাটি তিলাওয়াত করতেন। [৬] বিষয়বস্তুর বিবরণ ৬৩০ খ্রিষ্টাব্দে মক্কা বিজয়ের পরের বছর অর্থাৎ ৯ম ও ১০ম হিজরীকে ইতিহাসে ‘প্রতিনিধি দলসমূহের আগমনের বছর’ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। প্রতিনিধি দলসমূহের সংখ্যা ৭০ এর চেয়ে বেশি। ওই সময়ে মক্কার কাফিররা দলে দলে ইসলাম গ্রহণ করে। সূরা নাসরে মানুষের বিজয়ের বা সাফল্যের জন্য সৃষ্টিকর্তার সাহায্যের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। বিজয় মানুষের শক্তিমত্তার ওপর নির্ভর করে না: বিপুল শক্তিশালী দলও যুদ্ধে পরাজিত হয়; অন্যদিকে, দুর্বল দলও আল্লাহ’র সাহায্যক্রমে জয়ী হতে পারে বদরের যুদ্ধ যার প্রমাণ। শক্তিমত্তা নয়, আল্লাহ’র সাহায্যই বিজয়ের একমাত্র নিয়ামক, এ কথাই সূরা নাসরের প্রথমিক তাৎপর্য। বিজয়ের মুহূর্তে আল্লাহ তার রাসুল -কে দুটি নির্দেশ দিয়েছেন এবং নিজের একটি গুণের কথা পুনরুক্ত করেছেন। প্রথমটি হলো আল্লাহ’র গুণকীর্তন করা যে তিনি সবরকম দুর্বলতা বা দোষ থেকে মুক্ত (অর্থাৎ তিনি কারো সাহায্যের মুখাপেক্ষী নন)। দ্বিতীয়ত আল্লাহ’র কাছে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে তথা তাওবা করতে বলা হয়েছে। পুনরুক্ত করে বলা হয়েছে যে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবা কবুলকারী। লক্ষণীয় যে, বিজয়ের জন্য উৎসব করতে বলা হয় নি। বাংলা অনুবাদ যখন আসবে আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় এবং আপনি মানুষকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন তখন আপনি আপনার পালনকর্তার পবিত্রতা বর্ণনা করুন এবং তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করুন; নিশ্চয় তিনি তাওবা কবুলকারী। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #An-Nasr #নাসর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আল কাফিরুন ( আরবি : سورة الكافرون) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৯ তম সূরা । সারাংশ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৬। মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) সূরা কাফিরুন এবং সূরা ইখলাস ফজরের সুন্নতে এবং মাগরিব পরবর্তী সুন্নতে অধিক পরিমাণে পাঠ করতেন, মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, "সূরা 'কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরুন' কুরআনের এক চতুর্থাংশ"। সূরাটি সকল মুসলিমদের জন্যে উদাহরণ যে, কোন পরিস্থিতিতেই তারা শত্রুর সাথে আপসে যাবে না যা ইসলাম সমর্থন করেনা এবং এমন পরিস্থিতিতে তারা এই সূরার উপদেশ অনুসরণ করবে যা তাদের (অবিশ্বাসীদের) সম্পূর্ণভাবে হতাশ করবে।[১] অবতীর্ণের সময় ও স্থান সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়। এটির বিষয় এবং ঘটনা পরিষ্কার ভাবে স্থান, সময় ও পরিস্থিতিকে বুঝাতে সক্ষম রয়েছে। এটি ইসলামের উত্থানের মুহূর্তে অবতীর্ণ হয়েছে যখন সংখ্যায় অবিশ্বাসীদের তুলনায় মুসলিমরা সংখ্যালঘু এবং মুহাম্মদ প্রবল চাপের মধ্যে ছিলেন। অবিশ্বাসীরা তাকে তাদের ধর্মের (মূর্তিপূজা ও ইসলাম পরিপন্থী কার্যক্রম) পথে ডাকার চেষ্টা করলে তিনি কোনপ্রকার দ্বন্দ্ব ছাড়াই প্রত্যাখ্যান করেন এবং তাদের হতাশার মাঝে ফেলে দেন।[১] শানে নুযূল হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, ওলীদ ইবনে মুগীরা, আস ইবনে ওয়ায়েল, আসওয়াদ ইবনে আবুদল মোত্তালিব ও উমাইয়া ইবনে খলফ প্রমুখ মক্কার বিশিষ্ট ব্যক্তিদের কয়েকজন একবার রসূলুল্লাহ্ - এর কাছে এসে বললঃ আসুন, আমরা পরস্পরের মধ্যে এই শান্তি চুক্তি করি যে, এক বছর আপনি আমাদের উপাস্যদের এবাদত করবেন এবং এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের এবাদত করব।[২] তাবরানীর রেওয়ায়েতে হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, কাফেররা প্রথমে পারস্পরিক শান্তির স্বার্থে রসূলুল্লাহ্ - এর সামনে এই প্রস্তাব রাখল যে, আমরা আপনাকে বিপুল পরিমাণে ধনৈশ্বর্য দেব, ফলে আপনি মক্কার সর্বাধিক ধনাঢ্য ব্যক্তি হয়ে যাবেন। আপনি যে মহিলাকে ইচ্ছা বিবাহ করতে পারবেন। বিনিময়ে শুধু আমাদের উপাস্যদেরকে মন্দ বলবেন না। যদি আপনি এটাও মেনে না নেন, তবে এক বছর আমরা আপনার উপাস্যের এবাদত করব এবং এক বছর আপনি আমাদের উপাস্যদের এবাদত করবেন।[৩] আবু সালেহ্-এর রেওয়ায়েতে হযরত ইবনে আব্বাস বলেনঃ মক্কার কাফেররা পারস্পরিক শান্তির লহ্ম্যে এই প্রস্তাব দিল যে, আপনি আমাদের কোন প্রতিমার গায়ে কেবল হাত লাগিয়ে দিন, আমরা আপনাকে সত্য বলব। এর পরিপ্রেহ্মিতে জিবরাঈল সূরা কাফিরূন নিয়ে আগমন করলেন। এতে কাফেরদের ক্রিয়াকর্মের সাথে সম্পর্কচ্ছেদ এবং আল্লাহ্ তা'আলার অকৃতিম এবাদতের আদেশ আছে।[৪] বিষয়বস্তুর বিবরণ এখানে শুধুমাত্র ঐ সমস্ত কাফেরদেরকে বিশেষভাবে বুঝানো হয়েছে, যাদের ব্যাপারে আল্লাহ জানতেন যে, তাদের কাফেররা মহানবী -এর কাছে যখন (নিরপেক্ষ সন্ধি) প্রস্তাব রাখল যে, এক বছর আমরা তোমার উপাস্যের ইবাদত করব এবং এক বছর তুমি আমাদের উপাস্যের ইবাদত করবে। প্রতি উত্তর থাকে, এটা কখনই সম্ভব নয় যে, আমি তাওহীদের পথ পরিত্যাগ করে শিরকের পথ অবলম্বন করে নেব; যেমন তোমরা চাচ্ছ। আর যদি আল্লাহ তোমাদের ভাগ্যে হিদায়াত না লিখে থাকেন, তাহলে তোমরাও তাওহীদ ও আল্লাহর উপাসনা থেকে বঞ্চিতই থাকবে। যদি তোমরা তোমাদের দ্বীন নিয়ে সন্তুষ্ট থাক এবং তা ত্যাগ করতে রাজী না হও, তাহলে আমিও নিজের দ্বীন নিয়ে সন্তুষ্ট, তা কেন ত্যাগ করব? (لَناَ أَعْمَالُناَ وَلَكُمْ أَعْمَالُكُمْ) অর্থাৎ, আমাদের কর্ম আমাদের এবং তোমাদের কর্ম তোমাদের জন্য। (আল ক্বাস্বাস ৫৫ আয়াত) (তাছাড়া তোমাদের কর্ম ভ্রষ্ট এবং আমার কর্ম শ্রেষ্ঠ। আর অন্যায়ের সাথে কোন আপোস নেই।)[৫] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Kafirun #কাফিরুন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরাতুল কাউসার ( আরবি : سورة الكوثر) মুসলিমদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৮ম সূরা। [১] এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩টি। কুরআনের সংক্ষিপ্ততম সূরা , যা দশটি শব্দ এবং বিয়াল্লিশটি অক্ষর নিয়ে গঠিত এবং পবিত্র কুরআনের ক্রমানুসারে সুরা আল-মাউনের পরে এবং সূরা আল-কাফিরুনের পূর্বে রয়েছে। [২] আল-কাউসার ত্রিশতম পারায় অবস্থিত এবং মুহাম্মদ হাদি মারেফাতের মতে নাজিলের ক্রমানুসারে এর অবস্থান ১৫তমের দিকে যা ইবনে আব্বাসের বর্ণনার উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে। ইবনে ইসহাকের মতে, এটি পূর্ববর্তী "মাক্কী সূরা", যা মক্কায় ইসরা ও মিরাজের কিছু আগে নাজিল হয়েছিল বলে মনে করা হয়। সূরাটি নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর উপর আল্লাহর অনুগ্রহের কথা বলে। জান্নাতের অন্যতম নদী বা ঝর্ণা আল-কাওসার, [৩] তার সম্পর্কে আবদুল্লাহ বিন ওমর বলেন: আল্লাহর রসূল বলেছেন: "আল-কাউসার জান্নাতের একটি নদী, তার পাড় সোনার এবং তার গৌরব এলম ও নীলকান্তমণির চেয়ে উত্তম গন্ধ কস্তুরীর চেয়ে ভাল এবং এর পানি বরফের চেয়ে সাদা এবং মধুর চেয়েও মিষ্টি।" [৪] নামকরণ এই সুরার নাম টি এর প্রথম আয়াত থেকে উদ্ভূত। "কাওসার" শব্দটি কুরআনে একবারই ব্যবহৃত হয়েছে। আল-কাওসার প্রথম আরবি অর্থ "প্রাচুর্য" এর কবিতায় ব্যবহৃত হয়।[৫] রাঘেব ইস্পাহানি তার বই দ্য বুক অব সিংগুলারিটিজে "প্যারাডাইস ক্রিক" শব্দ দিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, যে এটি নবী মুহাম্মাদের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উপরের আল্লাহ বিরাট কল্যাণ ও অনুগ্রহ।[৬] মাজমাই আল-বাহরাইন এবং আবু মনসুর 'আব্দ আল-মালিক আল-সা'লাবির ফিকহ-এ তারিহির অর্থ "কল্যাণের প্রভু"।[৭][৮] আল-আরবের ইবনে মাঞ্জুরী কাওসারের অর্থকে "সবকিছুতে ভাল" বলে মনে করেন এবং কাওসারের বিভিন্ন অর্থ ও ব্যাখ্যা প্রকাশ করেন। আল-কামুস আল-মুহিয়াত ফিরুজাবাদী আল-কাওসার অর্থ "প্রচুর পরিমাণে" এবং "খাঁড়ি" বা "করুণাময় মানুষ" এর মতো অন্যান্য অর্থকে বুঝিয়েছেন।[৯] যদিও ইবনে আশুর, একজন সুন্নি তাফসিরবিদ, শুধুমাত্র সূরার নামকে "কাওসার" বলে মনে করেন।[১০] শানে নুযূল যে ব্যক্তির পুত্রসন্তান মারা যায়, আরবে তাকে নির্বংশ বলা হয়। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর পুত্র আল-কাসেম আথবা ইবরাহীম যখন শৈশবেই মারা গেলেন, তখন কাফেররা তাকে নির্বংশ বলে উপহাস করতে লাগল।[১১] ওদের মধ্যে 'আস ইবনে ওয়ায়েলের' নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। তার সামনে রসূলুল্লাহ্ -এর কোন আলোচনা হলে সে বলতঃ আরে তার কথা বাদ দাও, সে তো কোন চিন্তারই বিষয় নয়। কারণ, সে নির্বংশ। তার মৃত্যু হয়ে গেলে তার নাম উচ্চাচরণ করারও কেউ থাকবে না। এর পরিপ্রেক্ষিতে সূরা আল কাওসার অবতীর্ণ হয়। বিষয়বস্তুর বিবরণ সারকথা, পুত্রসন্তান না থাকার কারণে কাফেররা রসূলুল্লাহ্ (সা.) -এর প্রতি দোষরোপ করত আথবা অন্যান্য কারণে তার প্রতি ধৃষ্টতা প্রদর্শন করত। এরই প্রেক্ষাপটে সূরা কাউসার অবতীর্ণ হয়। এতে দোষরোপের জওয়াব দেয়া হয়েছে যে, শুধু পুত্রসন্তান না থাকার কারণে যারা রসূলুল্লাহ্ (সা.)-কে নির্বংশ বলে, তারা তার প্রকৃত মর্যাদা সম্পর্কে বে-খবর। রসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর বংশগত সন্তান-সন্ততিও কেয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে, যদিও তা কন্যা-সন্তানের তরফ থেকে হয়। অনন্তর নবী আধ্যাত্নিক সন্তান অর্থাৎ, উম্মত তো এত অধিকসংখ্যক হবে যে, পূর্ববর্তী সকল নবীর উম্মতের সমষ্টি অপেহ্মাও বেশি হবে। এছাড়া এ সূরায় রসূলুল্লাহ্ (সা.) যে আল্লাহ্ তা'আলার কাছে প্রিয় ও সম্মানিত তাও তৃতীয় আয়াতে বিবৃত হয়েছে। . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Kawthar #কাওসার #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আল মাউন মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৭ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৭ টি। এ সূরায় কাফের ও মুনাফেকদের কতিপয় দুষ্কর্ম উল্লেখ করে তজ্জন্য জাহান্নামের শাস্তি বর্ণনা করা হয়েছে। [১] এ সূরায় এমন সব নামাযীদেরকে ধ্বংসের বার্তা শুনানো হয়েছে যারা নিজেদের নামাযে গাফলতি করে এবং লোক দেখানো নামায পড়ে। [২] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান سورة الما عون আল্লাহ তায়ালা মক্কায় অবতীর্ণ করেন। সুতরাং এটি مكىة (মাক্কী) সুরা শানে নুযূল আল্লাহ তায়ালা মক্কাবাসীর হেদায়েত এর জন্য سورة الماعون নাজিল করেন । যে সব ব্যক্তিগণ সালাত এর ব্যাপারে উদাসীন এবং যারা ইয়াতিম ও অভাবগ্রস্তকে সাহায্য করে না তাদের প্রতি ধ্বংসের বার্তা দিয়ে দিয়েছেন। আয়াত সমূহ অনুবাদ 🕋 সূরাঃ আল-মাউন أَرَءَيْتَ ٱلَّذِى يُكَذِّبُ بِٱلدِّينِ আরাআইতাল্লাযী ইউকাযযি বুবিদ্দীন। আপনি কি দেখেছেন তাকে, যে বিচারদিবসকে মিথ্যা বলে? Seest thou one who denies the Judgment (to come)? 🕋 فَذَٰلِكَ ٱلَّذِى يَدُعُّ ٱلْيَتِيمَ ফাযা-লিকাল্লাযী ইয়াদু‘‘উল ইয়াতীম। সে সেই ব্যক্তি, যে এতীমকে গলা ধাক্কা দেয় Then such is the (man) who repulses the orphan (with harshness), 🕋 وَلَا يَحُضُّ عَلَىٰ طَعَامِ ٱلْمِسْكِينِ ওয়ালা-ইয়াহুদ্দু‘আলা-ত‘আ-মিল মিছকীন। এবং মিসকীনকে অন্ন দিতে উৎসাহিত করে না। And encourages not the feeding of the indigent. 🕋 فَوَيْلٌ لِّلْمُصَلِّينَ ফাওয়াইঁলুললিল মুসাল্লীন। অতএব দুর্ভোগ সেসব নামাযীর, So woe to the worshipers 🕋 ٱلَّذِينَ هُمْ عَن صَلَاتِهِمْ سَاهُونَ আল্লাযীনাহুম ‘আন সালা-তিহিম ছা-হূন। যারা তাদের নামায সম্বন্ধে বে-খবর; Who are neglectful of their prayers, 🕋 ٱلَّذِينَ هُمْ يُرَآءُونَ আল্লাযীনা হুম ইউরাঊনা। যারা তা লোক-দেখানোর জন্য করে Those who (want but) to be seen (of men), 🕋 وَيَمْنَعُونَ الْمَاعُونَ ওয়া ইয়ামনা‘ঊনাল মা‘ঊন। এবং নিত্য ব্যবহার্য্য বস্তু অন্যকে দেয় না। But refuse (to supply) (even) neighboly needs. Summary 1-2 Denunciation of those who deny the Quran and oppress the orphan 3-7 Hypocrites rebuked for neglect of prayer and charity . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Ma'un #মাউন #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা কুরাইশ মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৬ তম সূরা । এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৪ টি। এই সূরার ব্যাপারে সব তফসীরকারকই একমত যে, অর্থ ও বিষয়বস্তুর দিক দিয়ে এই সূরা সূরা-ফীলের সাথেই সম্পৃক্ত। সম্ভবতঃ এ কারণেই কোন কোন মাসহাফে এ দু'টিকে একই সূরারূপে লেখা হয়েছিল। উভায় সূরার মাঝেখানে বিসমিল্লাহ্ লিখিত ছিল না। কিন্তু হযরত ওসমান যখন তাঁর খেলাফতকালে কোরআনের সব মাসহাফ একত্রিত করে একটি কপিতে সংযোজিত করান এবং সাহাবায়ে-কেরামের তাতে ইজমা হয়, তখন তাতে এ দু'টি সূরাকে স্বতন্ত্র দু'টি সূরারূপে সন্নিবেশিত করা এবং উভয়ের মাঝখানে বিসমিল্লাহ্ লিপিবদ্ধ করা হয়। হযরত ওসমান -এর তৈরি এ কপিকে 'ইমাম' বলা হয়। [১] শানে নুযূল সূরার প্রথম আয়াতে উল্লিখিত কুরাইশ শব্দ থেকেই উক্ত নামে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একে "সূরা ইলাফ" বলা হয়। উম্মু হানি বিনতু আবূ তালেব হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ বলেন, আল্লাহ কুরাইশদের সাতটি বিষয়ে মর্যাদা দান করেছেন: (১) আমি তাদের মধ্য হতে। (২) নবুওয়াত তাদের মধ্য হতে এসেছে। (৩) কাবাগৃহের তত্ত্বাবধান। (৪) হাজীদের পানি পান করানোর দায়িত্ব পালন। (৫) আল্লাহ তাদেরকে হস্তীবাহিনীর বিরুদ্ধে সাহায্য করেছেন। (৬) উক্ত ঘটনার পর কুরাইশরা দশবছর যাবৎ আল্লাহ তা‘আলা ব্যতীত কারো ইবাদত করেনি। (৭) আল্লাহ তাদের বিষয়ে কুরআনে পৃথক একটি সূরা নাযিল করেছেন যাতে তাদের ব্যতীত আর কারো আলোচনা করা হয়নি। বিষয়বস্তুর বিবরণ সুরা কুরাইশের মধ্যে কুরায়েশদের নিকট বায়তুল্লাহর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে এবং একনিষ্ঠভাবে কাবার মালিকের ইবাদতের প্রতি আহবান করা হয়েছে। নিম্নে এ বিস্তারিত আলোচনা করা হল— মুহাম্মদের আগমনের পূর্বকাল থেকেই মক্কার কুরাইশরা বিভিন্ন প্রকার কুসংস্কার ও কাবা শরীফে অবস্থিত ৩৬০টি মূর্তির পূজা করা হতো। তা সত্ত্বেও আল্লাহ তাদের প্রতি বহুবিদ নিয়ামত ও সুযোগ সুবিধা প্রদান করেছিলেন শুধু মাত্র কা’বার কারণেই। এমনকি তারা শীতকালে ইয়ামেন ও গ্রীষ্মে সিরিয়া বা সাম দেশে ব্যবসা বাণিজ্য করতে অভ্যস্ত ছিল। আর পবিত্র কা’বার কারণেই তারা ইয়ামেন ও সিরিয়া নিরাপদে ব্যবসা বাণিজ্য করতে পারত। তাছাড়া কাবার জন্যই তারা আবরাহ বাদশাহর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল। আর এসমস্থ বহুবিদ নিয়ামত তারা প্রাপ্ত হয়েছিল শুধু মাত্র কাবার অধিবাসী বলেই। তাই আল্লাহ আলোচ্য সূরায় কাবার গুরুত্ব তুলে ধরে, তথায় অবস্থিত দেব-দেবীর পূজা-আর্চনা না করে, উক্ত ঘরের প্রভু তথা আল্লাহর প্রতি ইবাদত করার আহ্বান করেছেন। বাংলা অনুবাদ যেহেতু কুরাইশরা অভ্যস্ত; অভ্যস্ত শীত ও গ্রীষ্মের সফরে, এই ঘরের রবের ইবাদাত তাদের করা উচিত। যিনি তাদের ক্ষুধামুক্তি দিয়েছেন এবং নিরাপদ রেখেছেন। Summary 1-4 The Quraish exhorted to thank God for commercial privileges. [1] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Quraysh #কুরাইশ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা ফীল মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৫ম সূরা । এর আয়াত সংখ্যা ৫। এ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। ফীল আরবী শব্দ যার অর্থ হস্তী বা হাতি। এ সূরায় হস্তীবাহিনীর ঘটনা সংক্ষেপে বর্ণিত হয়েছে। তারা কা'বা গৃহকে ভূমিসাৎ করার উদ্দেশে হস্তীবাহিনী নিয়ে মক্কায় অভিযান পরিচালনা করেছিল। আল্লাহ্ তাআলা নগণ্য পক্ষীকূলের মাধ্যেমে তাদের বাহিনীকে নিশ্চিহ্ন করে তাদের কুমতলবকে ধুলায় মিশিয়ে দেন। Summary 1-5 The army of Abraha destroyed for attacking the Kaabah. তুমি কি দেখনি যে, তোমার রব হস্তি অধিপতিদের কিরূপ (পরিণতি) করেছিলেন? তিনি কি তাদের চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেননি? . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Fil #ফীল #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা হুমাযাহ মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৪ তম সূরা । এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৯ টি। এ সূরাটিতে তিনটি জঘন্য গোনাহের কথা বলা হয়েছে। গোনাহ্ তিনটি হল গীবত, সামনাসামনি দোষারোপ করা ও মন্দ বলা এবং অর্থলিপ্সা। সূরা হুমাযাহ বাংলা অর্থ দেওয়া হয়েছে। ১) প্রত্যেক পশ্চাতে ও সম্মুখে পরনিন্দাকারীর দুর্ভোগ, ২) যে অর্থ সঞ্চিত করে ও গণনা করে ৩) সে মনে করে যে, তার অর্থ চিরকাল তার সাথে থাকবে! ৪) কখনও না, সে অবশ্যই নিক্ষিপ্ত হবে পিষ্টকারীর মধ্যে। ৫) আপনি কি জানেন, পিষ্টকারী কি? ৬) এটা আল্লাহর প্রজ্জ্বলিত অগ্নি, ৭) যা হৃদয় পর্যন্ত পৌছবে। ৮) এতে তাদেরকে বেঁধে দেয়া হবে, ৯) লম্বা লম্বা খুঁটিতে। Summary 1-4 Woes pronounced on slanderers and backbiters 5-9 Al Hutama described Overview In the phrase "slandering traducer" ( Arabic : humaza lumaza ), according to Ibn Kathir , the first word refers to slandering by speech, and the second to slander by action (though he also quotes Mujahid as saying the opposite: "Al-Humazah is with the hand and the eye, and Al-Lumazah is with the tongue.") The "fire ... which leapeth over the hearts" is sometimes interpreted as starting below and rising: according to Ibn Kathir, Muhammad bin Ka`b said that "it (the Fire) will devour every part of his body until it reaches his heart and comes to the level of his throat, then it will return to his body." The "columns" described in the final verse are interpreted as columns of fire by some authorities (e.g. As-Sudd), as in the translation above, but as literal pillars of iron by some others (e.g. Al-Awfi). Surah Humazah tells how bad mankind can get into loss, and this is why some scholars state that there is no severer description given of hell in the Quran than the description given in this surah. Many severe and harsh descriptions of hell are mentioned throughout the Quran, however this Surah is especially unique, as Allah says about hell what He has not said in other Surahs: “Naarullah” ((the) Fire (of) Allah!). In other surahs, Allah says “Naaru Jahannam” (Fire of Hell) etc. But when the fire is attributed to God, it's more than that, it's a fire lit by Allah Himself for those who opposed Him. This is the last surah in the Quran which discusses the Akhirah (after life), and the surahs after this do not discuss the Akhirah afterlife again. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Humazah #হুমাযাহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আছর মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০৩ তম সূরা । এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩ টি। সূরা আছর কুরআনের একটি সংক্ষিপ্ত সূরা তবে মুসলামানদের কাছে এটি বেশ তাৎপর্যপূর্ণ সূরা এবং অনেক মুসলমান মনে করে মানুষ এ সূরাটিকেই চিন্তা ভাবনা সহকারে পাঠ করলে তাদের ইহকাল ও পরকাল সংশোধনের জন্যে যথেষ্ট হয়ে যায়। সূরার বক্তব্য অনুসারে এ সূরায় স্রষ্টা যুগের কসম করে বলেছেন যে, মানবজাতি অত্যন্ত হ্মতিগ্রস্ত এবং এই হ্মতির কবল থেকে কেবল তারাই মুক্ত, যারা চারটি বিষয় নিষ্ঠার সাথে পালন করে - ঈমান বা স্রষ্টার প্রতি বিশ্বাস, সৎকর্ম, অপরকে সত্যের উপদেশ এবং ধর্য্য রাখার উপদেশ দান। [১] নাযিল হওয়ার সময় ও স্থান মুজাহিদ , কাতাদাহ ও মুকাতিল একে মাদানী বলেছেন । কিন্তু মুফাসসিরগণের বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ একে মক্কী সূরা হিসেবে গণ্য করেছেন। আর এই সূরার বিষয়বস্তু সাক্ষ্য দেয় , এটি মক্কী যুগেরও প্রাথমিক পর্যায়ে নাযিল হয়ে থাকবে। সে সময় ইসলামের শিক্ষাকে সংক্ষিপ্ত ও অত্যন্ত হৃদয়গ্রাহী বাক্যের সাহায্যে বর্ণনা করা হতো। এভাবে শ্রোতা একবার শুনার পর ভুলে যেতে চাইলেও তা আর ভুলতে পারতো না এবং আপনা আপনি লোকদের মুখে তা উচ্চারিত হতে থাকতো। শানে নুযূল ওলীদ ইবনে মুগিরা,আস ইবনে ওয়াইল, আসওয়াদ ইবনে মুত্তালিব প্রমুখ মুশরিক বলত যে , মুহাম্মদ অবশ্যই ক্ষতির মধ্যে রয়েছে । এ পরিপ্রেক্ষিতে (তাদের কথার অসারতা প্রমাণ করে) আল্লাহ তা'আলা সূরাটি নাযিল করেন। বিষয়বস্তুর বিবরণ তাফহীমুল কোরআনের ব্যাখ্যা অনুসারে, সময় মানে বিগত সময়-অতীত কালও হতে পারে আবার চলিত সময়ও। এই চলিত বা বর্তমান কাল আসলে কোনো দীর্ঘ সময়ের নাম নয়। বর্তমান কালে প্রতি মুহূর্তে বিগত হচ্ছে এবং অতীতে পরিণত হচ্ছে। আবার ভবিষ্যতের গর্ভ থেকে প্রতিটি মুহূর্ত বের হয়ে এসে বর্তমানে পরিণত হচ্ছে এবং বর্তমান থেকে আবার তা অতীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। এখানে যেহেতু কোনো বিশেষত্ব ছাড়াই শুধু সময়ের কসম খাওয়া হয়েছে, তাই দুই ধরনের সময় বা কাল এর অর্ন্তভূক্ত হয়। অতীতকালের কসম খাওয়ার মানে হচ্ছেঃ মানুষের ইতিহাস এর সাক্ষ্য দিচ্ছে, যারাই এই গুনাবলী বিবর্জিত ছিল তারাই পরিনামে হ্মতিগ্রস্ত হয়েছে। আর বর্তমানকালের কসম খাওয়ার অর্থ হল যে, বর্তমানে যে সময়টি অতিবাহিত হচ্ছে সেটি আসলে এমন একটি সময় যা প্রত্যেক ব্যক্তি ও জাতিকে দুনিয়ায় কাজ করার জন্য দেয়া হয়েছে। [২] আয়াত সমূহ وَالْعَصْرِ ১. শপথ অপরাহ্নের; إِنَّ الْإِنسَانَ لَفِي خُسْرٍ ২. নিশ্চয় মানুষ ক্ষতিগ্রস্থদের অন্তর্ভুক্ত; إِلَّا الَّذِينَ آمَنُوا وَعَمِلُوا الصَّالِحَاتِ وَتَوَاصَوْا بِالْحَقِّ وَتَوَاصَوْا بِالصَّبْرِ ৩. কিন্তু তারা ব্যতীত, যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে উপদেশ দেয় সত্যের এবং উপদেশ প্রদান করে ধৈর্য্যের৷ Summary 1-2 Men generally seek for gain and find loss 3 The righteous, however, are the exception to this rule [3] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Asr #আছর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আত তাকাসুর মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০২ তম সূরা , এর আয়াত সংখ্যা ৮ টি এবং রূকুর সংখ্যা ১। আত তাকাসুর সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। তাকাসুর শব্দটি আরবি : كثرة থেকে উদ্ভূত হয়েছে। এর অর্থ প্রচুর ধন-সম্পদ সঞ্চয় করা। হযরত ইবনে আব্বাস ও হাসান বসরী তফসীর করেছেন। এ শব্দটি প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা অর্থেও ব্যবহৃত হয়। কাতাদাহ্ এ অর্থই করেছেন। হযরত ইবনে আব্বাস বর্ণনা করেন, রসূলুল্লাহ্ একবার এ আয়াত তেলাওয়াত করে বললেনঃ এর অর্থ অবৈধ পন্থায় সম্পদ সংগ্রহ করা এবং আল্লাহ্র নির্ধারিত খাতে ব্যয় না করা। [১] [২] নাযিল হওয়ার সময়কাল আবু হাইয়ান ও শওকানী বলেন, সকল তাফসীরকার একে মক্কী সূরা গণ্য করেছেন। এ ব্যাপারে ইমাম সুয়ুতির বক্তব্য হচ্ছে, মক্কী সূরা হিসেবেই এটি বেশি খ্যাতি অর্জন করেছে। কিন্তু কিছু কিছু বর্ণনায় একে মাদানী সূরা বলা হয়েছে।এছাড়া রসুলল্লাহ (সঃ) মক্কী সূরার যে বৈশিষ্ট্যর কথা বলছিলেন তার সাথে অধিক পরিমাণ মিল তাই এটি মাক্কী সূরা শানে নুযূল ইবনে আবু হাতেম আবু বুরাইদার রেওয়ায়েত উদ্ধৃত করেছেন। তাতে বলা হয়েছেঃ বনী হারেসা ও বনিল হারস নামক আনসারদের দুটি গোত্রের ব্যপারে এ সূরাটি নাযিল হয়। উভয় গোত্র পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রতিযোগিতামূলক ভাবে প্রথমে নিজেদের জীবিত লোকদের গৌরবগাঁথা বর্ণনা করে। তারপর কবরস্থানে গিয়ে মৃত লোকদের গৌরবগাঁথা বর্ণনা করে। তাদের এই আচরণের ফলে আল্লাহ্র এই বাণী নাযিল হয়। কিন্তু শানে নূযুলের জন্য সাহাবায়ে কেরাম ও তাবেঈগণ যে পদ্ধতি অবলম্বন করেছেন তাকে এই সূরা নাযিলের উপলক্ষ বলে মেনে নেবার সপক্ষে প্রমাণ হিসাবে গ্রহণ করা যায় না। ইমাম বুখারী ও ইবনে জারীর হযরত উবাই ইবনে কা'বের একটি উক্তি উদ্ধৃত করেছেনঃ তাতে তিনি বলেছেনঃ "আমরা রসূলে করীম এর এ বাণীটিকে “বনি আদমের কাছে যদি দুই উপত্যকা সমান সম্পদ থাকে তারপরও সে তৃতীয় একটি উপত্যকার আকাঙ্খা করবে। আদম সন্তানের পেট মাটি ছাড়া আর কিছু দিয়ে ভরে না। ” কুরআনের মধ্যে মনে করতাম। এমন কি শেষ পর্যন্ত আলহাকুমুত্ তাকাসুর সূরাটি নাযিল হয়।"[৩] বিষয়বস্তুর বিবরণ এ সূরার মুল বিষয়বস্তু হলো আখিরাত। আখিরাত সম্পর্কে সজাগ এবং আখিরাতে যে অর্জিত সম্পদের হিসাব নেওয়া হবে সে বিষয়েই সতর্ক করা হয়েছে। আলোচ্য বিষয় দুনিয়া পাওয়ার ধান্দায় পরিণাম। Summary 1-3 Men spend their time seeking the things of this world 3-5 The judgment-day shall reveal their folly 6-8 In consequence they shall see hell-fire [1] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #At-Takathur #তাকাসুর #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আল ক্বারিআহ বা আল ক্বারিয়াহ ( আরবি : سورة القارعة) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র কুরআনের ১০১তম সূরা। এর আয়াত সংখ্যা ১১টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১। এটি একটি মক্কী সূরা অর্থ্যাৎ এটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এ সূরার প্রথম শব্দ ক্বারিআহ থেকে এর নামকরণ করা হয়েছে। [১] এ সূরায় শুধু কিয়ামত ও আখেরাতের ওপর আলোকপাত তরা হয়েছে। সূরার শুরুতে মানুষকে একটি "মহা দুর্ঘটনা!" বলে সতর্ক করা হয়েছে: ‘কী সেই মহা দুর্ঘটনা? তুমি কি জানো সেই মহা দুর্ঘটনাটি কী?’ এভাবে শ্রোতাদেরকে একটি ভয়াবহ ঘটনা অনুষ্ঠিত হবার খবর শোনার জন্য প্রস্তুত করার পর দুটি বাক্যে তাদের সামনে কিয়ামতের নক্শা এঁকে দেয়া হয়েছে। [২] শানে নুযূল যে ব্যক্তি সংখ্যায় তো নামায, রোযা, সদকা-যাক্বাত, হজ্জ অনেক করে, কিন্তু আন্তরিকতা ও সুন্নতের সাথে সামঞ্জস্য কম, তার আমলের ওজন কম হবে। বিষয়বস্তুর বিবরণ এ সূরায় আমলের ওজন ও তার হালকা এবং ভারী হওয়ার প্রেক্ষিতে জাহান্নাম অথবা জান্নাত লাভের বিষয় আলোচিত হয়েছে। আমলের সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা সূরা আ'রাফের শুরুতে করা হয়েছে। সেখানে লিখিত হয়েছে যে, বিভিন্ন হাদীস আয়তের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে জানা যায়, আমলের ওজন সম্ভবতঃ দুবার হবে। প্রথমতঃ ওজন করে মুমিন ও কাফেরের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করা হবে। মুমিনের পাল্লা ভারী ও কাফেরর পাল্লা হালকা হবে। এরপর মুমিনদের মধ্যে সৎকর্ম ও অসৎকর্মের পার্থক্য বিধানের জন্যে হবে দ্বিতীয় দফা ওজন করা হবে। এ সূরায় বাহ্যতঃ প্রথম ওজন বোঝানো হয়েছে, যাতে প্রত্যেক মুমিনের পাল্লা ঈমানের অভাবে হালকা হবে, সে যদিও কিছু সৎকর্ম করে থাকে। যার আমল আন্তরিকতাপূর্ণ ও সুন্নতের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, সংখ্যায় কম হলেও তার আমলের ওজন বেশি হবে। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি সংখ্যায় তো নামায, রোযা, সদকা-যাক্বাত, হজ্জ অনেক করে, কিন্তু আন্তরিকতা ও সুন্নতের সাথে সামঞ্জস্য কম, তার আমলের ওজন কম হবে।[৩] Summary 1-5 The day of judgment a day of calamity [6] [1] 6-9 The good and bad shall be judged according to their works 10-11 Háwíyah described [6] After a picturesque depiction of judgement day in first 5 verses, [7] next 4 verses (ayat) describe that God's Court will be established and the people will be called upon to account for their deeds. The people whose good deeds will be heavier, will be blessed with bliss and happiness, and the people whose good deeds will be lighter, will be cast into the burning fire of hell. [8] The last 2 verses describe Háwíyah [9] in a similar emphatic [10] [11] way as Al-Qariah was emphasized [12] [13] in the beginning. According to the Papal translator, Ludovico Marracci , the original word Hâwiyat is the name of the lowest dungeon of hell, and properly signifies a deep pit or gulf. [14] Jewish to Muslim convert, Muhammad Asad comments here: Lit., "his mother [i.e., goal] will be an abyss" (of suffering and despair). According to Quranite translator, Sam Gerrans , the term "mother" (umm) is used idiomatically to denote something that embraces or enfolds. [15] . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Qaria #ক্বারিয়াহ #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
অ
অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত || Quran Recitation with Bangla Translation
সূরা আল-আদিয়াত (আরবি: سورة العاديات) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১০০ তম সূরা, এর আয়াতের সংখ্যা ১১টি, এর রূকুর সংখ্যা ১টি এবং ৩০ পারা। আ'দিয়াত সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। আল-আদিয়াত এর বাংলা অর্থ হল অভিযানকারী।[১] অবতীর্ণ হওয়ার সময় ও স্থান এই সূরাটির মক্কী বা মাদানী হওয়ার ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ, জাবের, হাসান বসরী, ইকরামা ও আতা বলেন, এটি মক্কী সূরা। আনাস ইবনে মালিক ও কাতাদাহ একে মাদানী সূরা বলেন। অন্যদিকে ইবনে আব্বাস থেকে দুই ধরনের মত উদ্ধৃত হয়েছে। তাঁর একটি মত হচ্ছে এটি মক্কী সূরা এবং অন্য একটি বক্তব্যে তিনি একে মাদানী সূরা বলে উল্লেখ করেছেন। কিন্তু সূরার বক্তব্য ও বর্ণনাভঙ্গী পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিচ্ছে যে, এটি কেবল মক্কী সূরাই নয় বরং মক্কী যুগের প্রথম দিকে নাযিল হয়। শানে নুযূল সুরা আদিয়াত নাজিলের পটভূমি হল হিজরি অষ্টম সনের একটি যুদ্ধ। মুসলমানদের ওপর অতর্কিতে হামলার উদ্দেশ্যে আরবের ইয়াবেস উপত্যকার মুশরিকরা মদীনার পার্শ্ববর্তী এলাকাতে জড়ো হলে হযরত মুহাম্মদ(সঃ) এ সংবাদ পেয়ে আবু বকরের নেতৃত্বে তাদের প্রতিহত করতে এক সেনাদল পাঠান। কিন্তু তারা ছিল খুবই দুর্ধর্ষ। ফলে আবু বকর ফিরে যেতে বাধ্য হন এবং বহু মুসলমানও নিহত হয়। দ্বিতীয় দিন উমর ইবনে খাত্তাবের নেতৃত্বে পাঠানো সেনাদলও একইভাবে ব্যর্থ হয়। তৃতীয় দিন আমর ইবনে আস বলেন, ‘আমাকে যদি নেতা নিযুক্ত করা হয় তবে আমি কৌশলে তাদেরকে হারাব।’ তাকেও পাঠানো হল। কিন্তু তিনিও ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসলেন। কোনো কোনো বর্ণনায় বলা হয় আবু বকর ও উমর কেবল আলোচনার মাধ্যমে ওই শত্রুদের বশে আনার চেষ্টা করেন এবং ব্যর্থ হন। যাই হোক অবশেষে মুহাম্মাদ আলীকে নেতা নিযুক্ত করলেন এবং তিনি তাঁকে মসজিদে আহযাব অবধি পৌঁছে দিয়ে বিদায় নিলেন। আলী সেনাদলকে সঙ্গে নিয়ে রওনা দিলেন এবং রাত থাকতেই তাদের কাছে পৌঁছে গেলেন এবং আক্রমণ করে তাদের বহু লোককে হত্যা করলেন এবং অবশিষ্টকে শৃঙ্খলিত করে নিয়ে আসলেন। এ কারণে ঐ যুদ্ধকে ‘বাতুল আখদাল’ বলা হয়। এদিকে আলীর নেতৃত্বে বিজয়ীরা মদীনা পৌঁছানোর পূর্বেই সুরা আদিয়াত নাজিল হয়। মুহাম্মাদ ফজরের নামাজে এই নতুন সুরা পড়লে সাহাবিরা এ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি আলীর নেতৃত্বাধীন সেনাদের বিজয়ের সুসংবাদ শোনান। মুহাম্মাদ প্রফুল্ল চিত্তে যুদ্ধবিজয়ীদের অভ্যর্থনা জানাতে বেরিয়ে আসেন। আর যখন তাঁর ওপর আলীর দৃষ্টি পড়ল সঙ্গে সঙ্গে তিনি ঘোড়া থেকে নেমে পড়লেন। তখন মুহাম্মাদ বললেন, ‘হে আলী! যদি আমার উম্মতের বিপথগামিতার আশঙ্কা না থাকত তবে তোমার সম্পর্কে আমি সেই কথা বলতাম যারপর মানুষ তোমার পদধূলিকে রোগ-মুক্তির জন্য নিয়ে যেত।’ Summary 1-6 Oaths that man is ungrateful to his God 7-8 Man loves the things of this world 9-11 Man’s secret thoughts shall be discovered in the judgment-day [2] A one liner theme of surah al-adiyat would read that this surah gives an example that horses are more grateful to their owners than men are to their Rabb (Allah).[3] First five ayaat of the surah consist of an oath as a metaphor enforcing the lesson.[4] They describe a scene of horses charging, panting, producing sparks by their hooves, raiding at the time of dawn, stirring up the cloud of dust and arriving a gathering. The substantive proposition is in verses 6-8 that Man is ungrateful to his Lord and himself is a witness to it and he is immoderate in the love of worldly good.[5] The last three ayaat conclude the surah with a rhetorical question that Does the man not know about the time when contents of the graves will be resurrected and that which is in men's breasts shall be brought to light on that Day their Sustainer will show that He has always been fully aware of them. . অর্থসহ কোরান তেলাওয়াত Quran Recite with Bengali Translation Islamic Foundation Bangladesh . #Islam #Quran #Al-Adiyat#আদিয়াত #IslamicFoundation #Recite #Bengali #bangla…
プレーヤーFMへようこそ!
Player FMは今からすぐに楽しめるために高品質のポッドキャストをウェブでスキャンしています。 これは最高のポッドキャストアプリで、Android、iPhone、そしてWebで動作します。 全ての端末で購読を同期するためにサインアップしてください。